
এ্যাংলিং ইন বাংলাদেশ কার্প ফিশিং টুর্নামেন্ট
ভেন্যু – এ্যাংলিং ইন বাংলাদেশ ভেন্যু, গকুলনগর, সাভার, ঢাকা।
প্রতিযোগিতার শুরু – ১৭ই ফেব্রুয়ারি ২০২৩, শুক্রবার, দুপুর ০২:০০ ঘটিকা
প্রতিযোগিতার শেষ – ১৮ই ফেব্রুয়ারি ২০২৩, শনিবার, বিকাল ০৪:০০ ঘটিকা
প্রতিযোগিতার সময় – ২৪ ঘণ্টা
লটারি – দুপুর ০২:৩০ ঘটিকা
মোট মাচা – ২০ টিমোট প্রতিযোগী – ২০ টি দল (৪০ জন প্রতিযোগী)
রেজিস্ট্রেশন এর শেষ সময়- ১২ই ফেব্রুয়ারী ২০২৩
রেজিস্ট্রেশন ফী- ৪০০০/- (প্রতি দল বা দুই জনের টীম এর জন্য)
পুরষ্কার –
১- প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় – সবচেয়ে বড় দশটি মাছের মোট ওজনের ভিত্তিতে।
২- বিগেস্ট ক্যাচ – সবচেয়ে বড় মাছ ধরা প্রতিযোগী
পুরস্কার হিসেবে শুভেচ্ছা স্মারক প্রদান করা হবে।
আমরা যা দেবোঃ
প্রতিযোগিতা শুরুর দিন – বিকেলের নাস্তা, সন্ধ্যায় বারবিকিউ ও রাতের খাবার।
প্রতিযোগিতা শেষের দিন – সকালের নাস্তা, দুপুরের খাবার ও বিকেলের নাস্তা।
পর্যাপ্ত চা ও কফি।
রেজিস্ট্রেশন এর জন্য নীচের লিঙ্কে যানঃ
https://forms.gle/b4xt9K48m3nYgeHd8
যোগাযোগঃমোবাইল- ০১৭৪৬১৩৩১৩৩
হোয়াটসএপ – +৮৮০ ১৭১৭ ০৩৯৪৫৬
ই-মেইল – info@anglinginbangladesh.com
#মৎস্য_শিকার_প্রতিযোগিতার_নিয়মাবলী
আয়োজক: অ্যাংলিং ইন বাংলাদেশ এবং ম্যানগ্রোভ এগ্রো অ্যান্ড রিসোর্টস।কর্মকর্তা: আয়োজকদের দ্বারা নিযুক্ত যেকোন ব্যক্তি।
প্রতিযোগী: আয়োজকদের দ্বারা টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণের জন্য গৃহীত যেকোন সৌখিন মৎস্য শিকারী।
দল: দুইজন সৌখিন মৎস্য শিকারী এবং একটি জোড়া হিসাবে নিবন্ধিত।
আয়োজকরা হলেন অ্যাংলিং ইন বাংলাদেশ এবং ম্যানগ্রোভ এগ্রো অ্যান্ড রিসোর্টস, যারা প্রতিযোগিতা, নিয়মাবলী এবং এর যেকোন সংশোধনীর উপর নিরঙ্কুশ নিয়ন্ত্রণ এবং বিচক্ষণতার অধিকারী।
১- প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ তাদের ওয়েবসাইট, সোশ্যাল মিডিয়া পেইজ এবং/অথবা নির্ধারিত ফর্মের মাধ্যমে আয়োজকদের কাছে আবেদনের মাধ্যমে হবে। প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত প্রতিযোগীদের অবশ্যই ১২-০২-২০২৩ তারিখের মধ্যে পূর্ণ ফী প্রদান করে রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করতে হবে। আয়োজকরা তাদের বিবেচনার ভিত্তিতে যেকোন অনুষ্ঠানের তারিখ পরিবর্তন, প্রবেশ প্রত্যাখ্যান বা পরিবর্তন করার অধিকার সংরক্ষণ করেন।
২- প্রতিযোগীদের অবশ্যই দুপুর ০২:০০ টার মধ্যে ভেন্যুতে পৌঁছাতে হবে এবং ড্রয়ের জন্য নিজেদের নিবন্ধন করতে হবে (যদি না ইভেন্টের আগে অন্যথা বলা হয়)।
৩- প্রতিযোগীদের অবশ্যই ড্র-এ উপস্থিত থাকতে হবে, যা প্রতিযোগিতার বিকেলে ০৩:৩০ টায় ইভেন্ট ভেন্যুতে অনুষ্ঠিত হবে (যদি না ইভেন্টের আগে অন্যথা বলা হয়)।
৪- ড্রয়ের শুরুতে যেকোন দলের কমপক্ষে একজন সদস্য উপস্থিত থাকতে হবে। অন্যথায় এহেন দলকে ড্র থেকে বাদ দেওয়া হবে এবং প্রতিযোগিতা থেকে বাদ দেওয়া হতে পারে এবং শুধুমাত্র একটি অবশিষ্ট মাচা ব্যবহারের অনুমতি দেওয়া হবে। কোনো কারণে কোন দলকে বাদ দেওয়া হলে কোন অবস্থাতেই রেজিস্ট্রেশন ফী ফেরত দেওয়া হবে না।
৫- সিটের সম্পূর্ণ বরাদ্দ ড্রয়ের মাধ্যমে হবে।
৬- ড্র মাস্টারের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত। একবার ড্রর দ্বারা একটি মাচার নম্বর বরাদ্দ হয়ে গেলে সেটাই চূড়ান্ত বলে গণ্য হবে।
৭- সমস্ত প্রতিযোগীকে অবশ্যই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের জন্য প্রয়োজনীয় সমস্ত সরঞ্জাম যেমন- রড, রীল, চার, টোপ, ল্যান্ডিং নেট, কিপিং নেট বা রিটেইনার, ট্যাকল বক্স, তাবু ইত্যাদি সাথে নিয়ে আসতে হবে।
৮- প্রতিটি প্রতিযোগীকে অবশ্যই তাদের রড এবং আবাসন (তাঁবু ইত্যাদি) কর্মকর্তাদের দ্বারা অনুমোদিত সীমানার মধ্যে স্থাপন করতে হবে।
৯- সমস্ত মৎস্য শিকার কার্যক্রম প্রতিটি দলের জন্য অনুমোদিত সীমার মধ্যে সম্পন্ন করতে হবে।
১০- প্রতিযোগীরা অবশ্যই তাদের সীমার বাইরে বরশি ফেলবেন না। মাচা বা সিট হতে সর্বোচ্চ ৩৫ ফুটের বেশি দূরত্বে কোনোভাবেই বরশি ফেলা যাবে না।
১১- নির্ধারিত সীমার বাইরে কোন দল বা শিকরী বরশি ফেললে বা কোন দলের কোন ধরনের কার্যক্রমে অন্য কোন দল বা শিকারীর কোন ধরনের অসুবিধার সৃষ্টি হলে, তা সাথে সাথে আয়োজক/রেফারি বা নির্ধারিত ব্যাক্তিকে জানানোর জন্য অনুরোধ থাকবে।
১২- কোন শিকারী বা দল যদি নির্ধারিত সীমার বাইরে বরশি নিক্ষেপ করেন এবং এর ফলে যদি অন্য কোন শিকারী বা দল যদি অসুবিধার সম্মুখীন হন, তাহলে রেফারির নির্দেশে বরশি তুলে ফেলে পুনরায় নিক্ষেপ করতে হবে।
১৩- প্রথম বাঁশির শব্দে প্রতিযোগীরা পানির গভীরতা নির্ণয় এবং চার দেওয়া শুরু করতে পারে। এক ঘন্টা পরে দ্বিতীয়বার বাঁশির শব্দ শোনার পরে, অ্যাংলাররা তাদের টোপযুক্ত বরশি পানিতে নিক্ষেপ করতে পারবেন (এই নিয়মের কোন ধরনের পরিবর্তন ড্রয়ের সময় সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে)।
১৪- হাত, লাঠি, টোপ রকেট, চামচ বা ক্যাটাপল্ট ছাড়া অন্য কোনো উপায়ে টোপ দেওয়া যাবে না। চার দেওয়ার জন্য কোন অবস্থাতেই পানিতে নামা বা সাঁতার কাটা যাবে না। ইলেকট্রনিক নৌকা, চারকাঠি, ব্যাগ, থলে – ইত্যাদি উপায়ে চার ফেলা যাবে না।
১৫- প্রতিটি দল সর্বোচ্চ চার কেজি চার বা গ্রাউন্ড বেইট ব্যবহার করতে পারবেন।
১৬- প্রতিযোগীদের প্রতিটি দল সর্বোচ্চ দুইটি রড ব্যবহার করতে পারবেন।
১৭- প্রতিটি টিম আরও দুটি রড স্ট্যান্ডবাই রড হিসেবে রেখে দিতে পারেন। কিন্তু, কিন্তু অবস্থাতেই দুটোর বেশি টোপ সমৃদ্ধ রড পানিতে ফেলা যাবে না।
১৮- পপআপ, ফীডার, বেইট ইলাস্টিক ব্যবহার করা যাবে। কিন্তু তা ব্রিটিশ কার্প ফিশিং রেগুলেশন এর সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ হতে হবে।
১৯- পুরো প্রতিযোগিতাই সম্পূর্ণভাবে ক্যাচ এন্ড রিলিজ ফরমেটে অনুষ্ঠিত হবে।
২০- প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী দলগুলোর অবশ্যই কমপক্ষে ৬ ফুট দীর্ঘ হাতল সমৃদ্ধ ল্যান্ডিং নেট থাকতে হবে।
২১- অংশগ্রহণকারী দলগুলোর মৎস্য বান্ধব কিপিং নেট বা রিটেইনার থাকতে হবে যাতে মাছের কোনরকম শারীরিক অসুবিধা না হয়। কিপিং নেট অবশ্যই প্রশস্ত ও পানি চলাচলের উপযোগী হতে হবে। এমন কোন কিপিং নেট বা রিটেইনার ব্যবহার করা যাবে না যেটাতে মাছ শ্বাসরুদ্ধ হয়ে মারা যেতে পারে বা মাছের শরীরে ক্ষতের সৃষ্টি হতে পারে।
২২- প্রতিযোগী দলের সদস্য ব্যতীত অন্য কোনো ব্যক্তির কাছ থেকে কোনো সহায়তা নেওয়া যাবে না।
২৩- ধরা পড়া সমস্ত মাছ যত তাড়াতাড়ি সম্ভব রেফারির কাছে রিপোর্ট করতে হবে।
২৪- প্রতিটি মাছকে স্কোরবোর্ডে উপস্থাপনের জন্য অবশ্যই কমপক্ষে ১ জন রেফারি দ্বারা অনুমোদিত হতে হবে।
২৫- প্রতিটি মাছ অবশ্যই আয়োজকদের অফিসিয়াল সরঞ্জামে ওজন করাতে হবে। অন্যথায় উক্ত মাছের ওজন ফলাফল থেকে বাদ দেওয়া হতে পারে।
২৬- চূড়ান্ত স্থান নির্ধারণের জন্য যে কোনো দলের দ্বারা ধরা নির্ধারিত প্রজাতির ১০ টি বৃহত্তম মাছের মোট ওজন গণনা করা হবে।
২৭- একজন রেফারি তাৎক্ষণিকভাবে একটি ধৃত মাছের ওজন নিতে অপারগ হলে, রেফারি না আসা পর্যন্ত ধৃত মাছটি কিপিং নেট বা রিটেইনারের মধ্যে পানিতে ডুবিয়ে রাখতে হবে এবং উক্ত মাছের সুস্থ্যতা সর্বাবস্থায় শিকারী বা তার দলকে নিশ্চিত করতে হবে।
২৮- শুধুমাত্র রেফারি ও নির্ধারিত সরঞ্জাম দিয়ে করা মাছের ওজনই চুড়ান্ত অফিশিয়াল ওজন বলে গণ্য হবে।
২৯- প্রতিযোগীদের তাদের নিজস্ব কিপিং নেট বা রিটেইনার থাকতে হবে।
৩০- অন্য প্রতিযোগীদের কোনরকম বিঘ্ন সৃষ্টি না করে বরশিতে আটকানো মাছ ডাঙ্গায় তুলতে হবে। মাছের সাথে খেলার সময় খেয়াল রাখতে হবে কোন অবস্থাতেই যেন অন্য প্রতিযোগীদের বরশির প্রেজেন্টেশন নষ্ট না হয়ে যায়।
৩১- যে কোনো প্রতিযোগী অন্য কোন প্রতিযোগীদের দ্বারা সংক্ষুব্ধ হলে, অথবা কোন প্রতিযোগী মাছ নিয়ে খেলার সময় তার লাইন দিয়ে অন্য কারো বরশির উপস্থাপনাকে বিঘ্নিত করলে, তাকে রেফারিদের কাছে ৩০ মিনিটের মধ্যে একটি আনুষ্ঠানিক অভিযোগ করতে হবে।
৩২- শুধুমাত্র কর্মকর্তা, প্রেস, প্রতিযোগী, নিবন্ধিত ব্যাক্তি, রেফারি ও বিচারক ছাড়া অন্য কেও সিট বা মাচার সীমানার মধ্যে থাকতে, তীরে ঘোরাঘুরি করতে বা প্রতিযোগিতার এলাকায় থাকতে পারবে না। উক্ত প্রতিযোগিতায় সকল ধরনের দর্শনার্থীদের প্রবেশ সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ।
৩৩- আয়োজকরা যেকোন ধরনের প্রতারণা বা নিয়ম ভঙ্গের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার জন্য সমস্ত প্রতিযোগীদের ট্যাকল অনুসন্ধান করার অধিকার বজায় রাখে। অ্যাংলারদের প্রতারণার প্রমান পাওয়া গেলে আজীবনের জন্য তাদের নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হবে এবং তা আয়োজকদের অফিশিয়াল পেইজে প্রেস রিলিজের মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হবে।
৩৪- প্রতিযোগিতার নির্ধারিত প্রজাতির সবচেয়ে বড় ১০টি মাছের মোট ওজনের উপর সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। দশটি মাছের ওজন যে দলের সবচেয়ে বেশি পাওয়া যাবে সেই দলকে বিজয়ী ঘোষণা করা হবে। টাই হলে উক্ত দুই দলের মধ্যে সবচেয়ে বেশি মাছের দলকে বিজয়ী ঘোষণা করা হবে। ফলাফল এখনও টাই থাকলে সবচেয়ে বড় মাছ ধরার দলকে বিজয়ী ঘোষণা করা হবে। যদি তখনোও একটি টাই অবস্থান থাকে তবে “দ্রুততম মাছ” নিয়ম প্রযোজ্য হবে। যে অ্যাঙ্গলার বা দল দ্রুততম সময়ের মধ্যে একটি মাছ প্রথমে ধরতে পারবে তাকে বিজয়ী ঘোষণা করা হবে।
৩৫- প্রতিযোগিতায় শুধুমাত্র রুই, কাতলা, মৃগেল এবং কালিবাউশ মাছকে ধর্তব্যের মধ্যে নেয়া হবে। অন্য কোন মাছ, তা যত বড়ই হোক উক্ত প্রতিযোগিতার স্কোরে গ্রহন করা হবে না।
৩৬- বোট, রিমোট কন্ট্রোল বেট বোট, ড্রোন এবং ফিশ স্পাইস, স্মার্টকাস্ট ইকো সাউন্ডার, ফিশ ফাইন্ডার বা অনুরূপ যে কোনও ধরণের সরঞ্জাম সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ৷
৩৭- ফিশিং রড এবং রিল ব্যবহার করে বরশি অবশ্যই পাড় বা নির্ধারিত মাচা থেকে পানিতে ফেলতে হবে। প্রতিটি লাইনে শুধুমাত্র অনধিক দুইটি বরশি সংযুক্ত থাকতে পারে। কিন্তু মাছের নিরাপত্তার স্বার্থে প্রতিযোগিতার আয়োজকদের পক্ষ থেকে সবার প্রতি অনুরোধ থাকবে ১টি রডে শুধুমাত্র ১টি বরশি ব্যবহার করার জন্য এবং সম্ভব হলে বার্বলেস বা মাইক্রো বার্বযুক্ত বরশি ব্যবহার করার জন্য।
৩৮- একটি মাছকে প্রতিযোগিতার ফলাফলে স্থান পাওয়ার জন্য বরশি অবশ্যই মুখের মধ্যে বা মুখের আটকে থাকতে হবে। ফাউল হুকযুক্ত মাছ বাদ দেওয়া হবে এবং অনিবন্ধিতভাবেই উক্ত মাছকে পানিতে ছেড়ে দেওয়া হবে।
৩৯- একটি রডে দুই বরশির সেটআপ ব্যবহার করে ধৃত মাছে যদি একাধিক বরশি ঢুকে, বা মাছের ঠোঁট ব্যতীত শরীরের অন্য কোন স্থানে বরশি ঢুকে যায়, তবে সেই মাছ প্রতিযোগীর স্কোরে যোগ হবে না।
৪০- প্রতিটি দলকে যেকোনো সময় পানিতে দুটি পর্যন্ত রড এবং টোপযুক্ত হুক ব্যবহার করার অনুমতি দেওয়া হবে।
৪১- যে কোনো দল অনুমোদিত সংখ্যার চেয়ে বেশি টোপযুক্ত রড ব্যবহার করলে অবিলম্বে প্রতিযোগিতা থেকে অযোগ্য ঘোষণা করা হবে।
৪২- মাছ অবশ্যই প্রতিযোগীদের মাচা বা সিটের সামনের তীর হতে সর্বোচ্চ ৫ মিটার ব্যাসার্ধের মধ্যে খেলতে হবে। কোন ভাবেই প্রতিযোগীদের নির্ধারিত সীমার বাইরে গিয়ে, তীর ধরে হেঁটে হেঁটে, অন্য শিকারীদের শিকারে বিঘ্ন ঘটিয়ে মাছ ওঠানো যাবে না।
৪৩- প্রতিযোগীদের মিডিয়া কভারেজের বিষয়ে সর্বদা অনুমোদিত মিডিয়া সদস্যদের অনুরোধ মেনে চলতে হবে।
৪৪- প্রতিযোগিতার সমাপ্তির ১৫ মিনিট পূর্বে একটা সতর্কতা সঙ্কেত প্রদান করা হবে, এবং এর ১৫ মিনিট পর বাঁশি বাজিয়ে প্রতিযোগিতার সমাপ্তি ঘোষনা করা হবে। চুড়ান্ত বাঁশি বাজানোর সাথে সাথে সকল প্রতিযোগী বা দলকে অবিলম্বে তাদের বরশি পানি থেকে তুলে ফেলতে হবে।
৪৫- চূড়ান্ত বাঁশির ধ্বনি হওয়ার আগে কোন প্রতিযোগীর বরশিতে কোন মাছ আটকে গেলে ধ্বনি দেয়ার ১০ মিনিটের মধ্যে উক্ত মাছকে ডাঙ্গায় তুলতে হবে। অন্যথায় উক্ত মাছ চূড়ান্ত স্কোরবোর্ড থেকে বাদ দেয়া হবে।
৪৬- কোনো দল প্রতিযোগিতা থেকে বাদ পড়লে কোনো টাকা ফেরত দেওয়া হবে না। যদি একটি দলকে তাদের এন্ট্রি বাতিল করতে হয় তবে যদি একটি বিকল্প দল তাদের সংরক্ষিত এন্ট্রি পূরণ করতে পারে তাহলে রিফান্ড দেওয়া হবে। উক্ত রিফান্ডে লেনদেনের সব ধরনের ফী কেটে রাখা হবে।
৪৭- সব প্রতিযোগীকে সব সময় সৌজন্যমূলক আচরণ করতে হবে। অশ্লীল এবং হুমকিমূলক ভাষা ব্যবহার, অ্যালকোহল সেবন এবং/অথবা বিনোদনমূলক ড্রাগসের ব্যবহার কোন অবস্থাতেই মেনে নেয়া হবে না এবং ফলস্বরূপ প্রতিযোগিতা থেকে তৎক্ষণাৎ বহিষ্কার করা হবে।
৪৮- যদি কোনো প্রতিযোগী অন্য প্রতিযোগীর আচরণ বা অনুশীলন সম্পর্কে অভিযোগ করতে চায় তাহলে তাদের অবশ্যই কোনো নিয়ম লঙ্ঘনের ১০ মিনিটের মধ্যে রেফারি অথবা আয়োজক কমিটির কাছে তা করতে হবে।
৪৯- টোপ সংক্রান্ত নীতিমালা:
৪৯-১- যদি টোপ বিধিনিষেধ কোনো পৃথক ইভেন্টে প্রয়োগ করা হয় তাহলে নিম্নলিখিত নীতিমালা প্রযোজ্য হবে:
৪৯-২- প্রতিযোগিতা চলাকালীন যে কোনো সময় আরও কোনো বিধিনিষেধ আরোপ করার অধিকার আয়োজকরা সংরক্ষণ করে।
৫০- নিষিদ্ধ টোপ-
৫০-১- টোপ বা চারে এমন কোন উপাদান ব্যবহার করা যাবে না যা মাছের খাদ্য বা টোপের জন্য তৈরি করা হয়নি বা যা মানুষের ব্যবহারের জন্য উপযুক্ত নয়।
৫০-২- স্টেরয়েড, আইওডোফর্ম, ডোপাসল্ট, হোমিওপ্যাথি মেডিসিন, ডিএমপিটি (ডাইমেথাইল প্রোপিওথেটিন) বা এমন যেকোন উপাদান যা পরিবেশ বা মাছ বা অন্যান্য জলজ প্রাণী বা আশেপাশের বন্যপ্রাণীর জন্য ক্ষতিকারক বা বিপজ্জনক তার সবই ব্যবহার নিষিদ্ধ। কোন প্রতিযোগী বা দলের কাছে এধরণের কোন উপাদান বা বস্তুর সন্ধান পাওয়া গেলে তৎক্ষণাৎ সেই প্রতিযোগী বা দলকে বহিষ্কার করা হবে ।